কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে


কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে
– মানসম্মত শিক্ষার দিক থেকে বিশ্বের মধ্যে কানাডা প্রথম স্থানে রয়েছে। আপনি যদি কানাডা গিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করতে পারেন,তাহলে বিভিন্ন রকমের সুযোগ সুবিধা পাবেন। বিশ্বের অন্য কোন দেশে আপনি উচ্চশিক্ষা লাভ করে,চাকরি বা নাগরিক সুবিধা পাবেন না। কিন্তু কানাডা থেকে উচ্চ শিক্ষা লাভ করার পর,আপনি এদেশে স্থায়ী নাগরিক হতে পারবেন।

এই কারণে যে সকল শিক্ষার্থী দেশের বাইরে গিয়ে পড়াশোনা করতে চায়,তাদের প্রথম পছন্দ থাকে কানাডা। আপনি নিশ্চয়ই কানাডায় গিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করতে চাচ্ছেন। কিন্তু কানাডা উচ্চ শিক্ষা লাভ করার জন্য আপনার IELTS স্কোর ভালো থাকতে হবে। তাই আজকে আমরা কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে,কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা ও কানাডা যেতে IELTS  কত পয়েন্ট লাগে তা নিয়ে আলোচনা করব। 

কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে

বাংলাদেশ কিংবা ভারত থেকে কানাডা উচ্চশিক্ষা লাভ করার জন্য আপনাকে প্রথমে আবেদন করতে হবে। কানাডা গিয়ে পড়াশুনা করার জন্য স্টাডি পারমিট ভিসা চালু করা হয়েছে। যাকে আমরা সাধারণত স্টুডেন্ট ভিসা বলে থাকি। আপনি যদি কানাডা গিয়ে পড়াশোনা করতে চান, তাহলে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। 

কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনার ইংরেজি ভাষার প্রতি দক্ষতা। আপনি যদি ইংরেজি ভাষায় ভালো কনভার্সন করতে পারেন। যাদের ইংরেজি ভাষার প্রতি দক্ষতা বেশি থাকে। তারাই কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে। আমাদের অনেকে প্রশ্ন করেন, কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে ও কানাডা যেতে ielts কত পয়েন্ট লাগে। 

কানাডা যাওয়ার জন্য আপনার IELTS স্কোর সর্বনিম্ন ৬ থাকতে হবে। আপনার যদি IELTS স্কোর ৭/৮ হয় তাহলে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া আরও সহজ হবে। IELTS স্কোর এর পাশাপাশি আপনাকে আরো ইংরেজি ভাষায় বেশি দক্ষ থাকতে হবে। 

কানাডা যেতে ielts কত পয়েন্ট লাগে

কানাডা স্টাডি পারমিট ভিসার জন্য আপনার IELTS স্কোর সর্বনিম্ন ৬ লাগবে। এছাড়া আপনার যদি স্কোর আরো বেশি থাকে, তাহলে ভিসার জন্য আরো অগ্রাধিকার পাবেন। দেশের বাইরে উচ্চ শিক্ষা লাভ করার অন্যতম একটি দেশ হলো কানাডা। 

বর্তমান বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যাচ্ছে। আপনি যদি কানাডা গিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা থাকতে হবে। কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো IELTS স্কোর। 

আপনার যদি ইংরেজি ভাষা পরীক্ষার স্কোর অনেক ভালো থাকে। তাহলে কানাডা আপনার যাওয়া সহজ হবে। কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার আবেদনের অন্যতম পূর্ব শর্ত হলো আপনার ielts স্কোর ভালো থাকতে হবে।

কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা

সবার ইচ্ছা থাকে একটি সমৃদ্ধশালী দেশে গিয়ে পড়াশোনা করার। এছাড়াও সবাই মানসম্মত শিক্ষা গ্রহণ করতে শেখা লাভ করতে চায়। বিশ্বের সবথেকে মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কানাডা দেশ অন্যতম। কানাডা দেশে এমন কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় আপনি মানসম্মত শিক্ষা অর্জন করতে পারবেন। 

কিন্তু এজন্য আপনার কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা থাকতে হবে। কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার সংক্রান্ত অনেক প্রশ্ন আমাদের ব্লগে করে থাকেন। কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে, কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত, কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করব ইত্যাদি। 

কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রথমে আপনার ielts স্কোর নূন্যতম ৬ থাকতে হবে। তারপর আপনার লাগবে অফার লেটার। অর্থাৎ আপনি কানাডা নিজের যে বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করতে চান, সেই বিশ্ববিদ্যালয় হতে আপনাকে যে অফার লেটার দিয়েছে। সেই অফার লেটার ভিসা করার সময় জমা দিতে হবে। 

তারপর আপনার কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা খরচের টাকা থাকতে হবে। আবার আপনি কানাডা যে যে হোস্টেলে অবস্থান করবেন ও কলেজ খরচ সহ যাবতীয় টাকা আপনার থাকতে হবে। এখন আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। পাসপোর্ট এর মেয়াদ সর্বনিম্ন দুই বছর থাকতে হবে। 

উপসংহার

কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে তা জানতে পেরেছেন। কানাডা যাওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো IELTS স্কোর। শুধু কানাডায় দেশের বাইরে যেকোন বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করার জন্য আপনার IELTS স্কোর ভালো থাকতে হবে। তেমনি কানাডা যাওয়ার জন্য আপনার সর্বনিম্ন ৬ IELTS স্কোর লাগবে। 

কানাডা স্টুডেন্ট ভিসার পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা থাকতে হবে। অর্থাৎ আপনার বিশ্ববিদ্যালয় ফ্রি কানাডা বসবাসরত খরচ ও ভিসার যাবতীয় খরচ আপনাকেই পরিবহন করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি স্কলারশিপ নিয়ে কানা ডা পড়াশোনা করতে চান তাহলে খরচ একটু কম হবে। কানাডা যেতে ielts কত পয়েন্ট লাগে বা কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে সম্পর্কে কোন মন্তব্য থাকলে কমেন্ট কর। 

Previous articleইউরোপের কোন দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায় ২০২৩
Next articleদুবাই হোটেল ভিসা | দুবাই কাজের ভিসা

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here